top of page
স্মৃতিচিহ্ন (৫০তম ইজতেমা).HEIC

তাহরিকে জাদীদ ও ওয়াকফে জাদীদ

সাংগঠনিক দায়িত্ব

তিনি লাজনার সদস্যাগণের মাঝে তাহরীক-ই-জাদীদ এবং ওয়াকফ-ই-জাদীদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্বন্ধে ব্যাপক প্রচারণা চালাবেন।

 

সর্বাধিক সংখ্যক আহমদী মহিলাদেরকে এ দুটি কর্মপরিকল্পনায় যথা তাহরীক-ই-জাদীদ এবং ওয়াকফ-ই-জাদীদের চাঁদা প্রদানকারী হিসেবে তালিকাভুক্ত করানো তাঁর দায়িত্ব।তিনি এ দুটি কর্মপরিকল্পনায় সর্বোচ্চ আর্থিক ত্যাগ স্বীকারে আহমদী মহিলাদের সর্বান্তকরণে আহবান জানাবেন।

হযরত খলীফাতুল মসীহ রাবে (রাহেঃ) অনুগ্রহ করে লাজনা ইমাইল্লাহর উপর তাহরীক-ই-জাদীদের তৃতীয় দফতরের দায়িত্ব অর্পণ করেছিলেন।

সেক্রেটারির কথা

তাহরীকে জাদীদ এবং ওয়াকফে জাদিদের নতুন বছর ঘোষণা করার সময় ঐতিহ্যগতভাবে হযরত খলীফাতুল মসীহ্ আমাদেরকে এই ঐশী তাহরীকদ্বয়ের সাথে সম্পৃক্ত যে দায়—দায়িত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দেন তা হলো, হযরত মুহাম্মদ (সা.)—এর মর্যাদা সমুন্নত করা এবং আহমদীয়াত তথা প্রকৃত ইসলামের বাণী পৃথিবীর প্রান্তে প্রান্তে পৌঁছে দেয়া সেইসাথে সমগ্র মানবজাতিকে এক অদ্বিতীয় জীবন্ত আল্লাহর সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া।

স্থানীয় সেক্রেটারীদের প্রতি কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক—নির্দেশনা:

১. তাহরীকে জাদীদের বছর ১লা নভেম্বর থেকে শুরু হয়ে ৩১শে অক্টোবর শেষ হয়।

২. সকল সদস্যকে অংশগ্রহণ করতে হবে।

৩. প্রত্যেক নও মোবাঈনকে এই চাঁদায় অংশগ্রহণ করাতে হবে।

৪. আগ্রহী পিতামাতা তাদের নবাগত শিশুকেও এতে অংশগ্রহণ করায়।

৫. আয় বাড়লে চাঁদাও বাড়ানো উচিত।

৬. স্বজনরা যেন তাদের মৃত আত্মীয়ের উক্ত চাঁদা অব্যাহত রাখেন।

৭. নিজের দফতর সম্পর্কে জানা প্রয়োজন।

bottom of page